আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে Niche Site তৈরি করে Amazon Affiliate Program থেকে ইনকাম করা যায়।
এখানে আপনারা জানবেন কিভাবে একটি পূর্ণ niche site তৈরি করতে হয়। কিভাবে ON Page & OFF Page Optimization তথা একটি সাইটের টোটাল SEO করতে হয়।
নিশ কি?
নিশ কিঃ নিশ কে সহজ ভাষায় বলা যায় “ইন্ডাস্ট্রি”। মার্কেট এ গেলে যেমন দেখা যায় – কাপড় এর দোকান, খাওয়ার দোকান, জিম, বিউটি পার্লার ইত্যাদি। আপনি জানেন ইন্টারনেট এও রয়েছে ফুড এর ওয়েবসাইট, ড্রেস এর ওয়েবসাইট, বিভিন্ন বিউটি প্রডাক্ট ইত্যাদি। এখন খাওয়ার দোকান যেমন হচ্ছে “ফুড ইন্ডাস্ট্রি” এর মধ্যে, একইরকম “ফুড এর ওয়েবসাইট” হচ্ছে “ফুড নিশ” এ। অফলাইন এ ইন্ডাস্ট্রি আর অনলাইন এর ভাষায় “নিশ”। নিশ কে ইন্টারনেট এর বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও প্রডাক্ট এর ক্যাটাগরি ও বলা চলে। যেমন – “Career & Jobs” এই ক্যাটাগরি তে পরবে যত রকম জব ও ক্যারিয়ার ভিত্তিক ওয়েবসাইট, প্রডাক্ট, সার্ভিস।
বর্তমানে ইঙ্কাম করার সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে AdSense monetization এবং Amazon Affiliate Marketing . এর মধ্যে Amazon Affiliate Marketing হচ্ছে সবচেয়ে সহজ পথ। আমি নিজেও Amazon Affiliate Marketing করি ।
আমি ২০০৯ সাল থেকে অনলাইলন জগতের সাথে পরিচিত। ২০০৯ সালের প্রথম দিকে odesk এ SEO এর কাজের মাধ্যমে ক্যারিয়ার শুরু করি। এর পর দীর্ঘদিন UpWork, Elance, Fiverr, PeoplePerHour এ ফ্রিলেন্সার হিসাবে কাজ করেছি।
আমার বিভিন্ন প্রোফাইল লিঙ্কগুলো নিচে দিলাম, এতে আপনাদের বিশ্বাস করে সুবিধা হবে, আমি মিথ্যা বা অসম্ভব কিছু বলছি না। কারণ আমি যখন বলব, নিশ সাইট করে আপনি ১০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন, তখন অনেকেই ভাবতে পারেন, এত টাকা বাংলাদেশে কোন সরকারী বড় কর্মকর্তারাও বেতন পায়না, তাহলে নিশ্চয়ই এটা প্রতারণার নতুন ফাঁদ।
UpWork Profile Link
PeoplePerHour Profile Link
২০১৫ সালে আমি Amazon Affiliate Program থেকে earn করার জন্য একটা Niche site বানাই এবং কয়েক মাস পর থেকে ভালো পরিমান সেল পেতে থাকি।
তারপর থেকেই আমার Amazon Affiliate Marketing এর যাত্রা। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে Amazon Affiliate Niche Site বানিয়ে এবং SEO করে ইঙ্কাম করা যায়।
কেনো আমি Amazon Affiliate Affiliate Marketing নিয়ে কাজ করা শুরু করি?
আমি ২০০৯ সাল থেকেই odesk এ seo করতাম, Fiverr এ seo, graphic design কাজ করতাম। পাশাপাশি পড়াশুনা চালিয়ে যেতাম।
কিন্তু প্রব্লেম ছিল, সারাদিন online এ পড়ে থালা লাগছে, কাজ আসলে বিড করা, বিড করতে দেরি হলে আর কাজ পাওয়া যেত না। বাস্ততার কারণে বাইরে গেলে কাজ হারাতাম।
এক মাস ভালো ইঙ্কাম করলে পরের মাসে ইঙ্কাম হবে কি হবে না সেই চিন্তায় থাকতাম। তাই সব কিছু চিন্তা করে Amazon Affiliate Marketing আর blogging শুরু করি এবং তা থেকে একটা পেসিভ ইঙ্কাম আসতে থাকে।
আজ আপনাদের দেখাবো আমি কিভাবে শুরু করছি। এই case study ফলো করলে আপনি একটা নিশ সাইটের যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন শুরু করা যাক।
9 easy steps Make Money From Amazon Affiliate Niche Site
step1: Select A Topic That You Feel Interested
step2: Keywords Research
step3: Domain And Hosting Setup
step4: Website Architecture
step5: Content Writing and Publishing
step6: Conversion Rate Optimization
step7: SEO And Link Building
step8: Social Share Tricks
step9: Monitor Sale
--------
এবার এই Step গুলা বর্ণনা করা যাক।
Step1: Select A Topic That You Feel Interested
যে কোন কিছু করার আগে প্রথমে মাইন্ড সেট করতে হবে যে আপনি কোন বিষয়ের উপর কাজ করবেন।
আমি সবাইকে বলি Amazon Affiliate niche site শুরু করার আগে অন্তত এক সপ্তাহ amazon সাইট সহ অন্য শপিং সাইট, amazon niche site গুলা নিয়ে research করতে থাকবেন।
আপনি অনেক niche এর আইডিয়া পাবেন, কিন্তু আপনি যেকোনো একটা select করবেন যেটা আপনার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। যদি এমন কিছু select করেন যেটার প্রফিট অনেক বেশি কিন্তু আপনার ভালো লাগে না, তাহলে কদিন পর কাজ করার ধৈর্য হারিয়ে ফেলবেন।
তাই এমন কিছু select করবেন যেন সেই জিনিস নিয়ে কাজ করতে আপনার ভালো লাগে।
Step2: Keywords Research
keywords research ছাড়া seo অচল। তাই আপনাকে ভালো মানের keywords খুঁজে বের করতে হবে। এমন keywords খুঁজবেন যেন সেটা low competitive হয় কিন্তু সার্চ ভলিউম ভালো।
keywords research এর ক্ষেতে আমি প্রথমে আমার মাইন্ড সেট করা প্রোডাক্ট গুলা থেকে খোঁজা শুরু করি।
প্রথমে amazon এর Product Category থেকে পছন্দের প্রোডাক্ট দিয়ে গুগলে সার্চ দেই।
তারপর সেখান থেকে বিভিন্ন website এ যাই এবং প্রডাক্টগুলা থেকে ধারণা নেই, google এর recommend করা Searches related গুলাও দেখি।
এর পর আমি সেগুলার আগে Best বসিয়ে দেখি। যেমন asus laptop for college এর ক্ষেত্রে best asus laptop for college বসাই।
Best+ Product Name
Cheap + Product Name
Top Rate + Product Name
Quality + Product Name
Product Name + For Sale
Product Name + Review/Reviews
Product Name + Coupon
Where Can I Buy + Product Name
Buy + Product Name
Best + Product Name + Review
Best + Product Name + Online
Best + Product Name + Year
সব সময় লং টার্ম চিন্তা করতে হবে। কমপক্ষে Best বাদে ৩ word কিংবা বেশি হলে ভালো।
এবার আমি এর সার্চ ভলিউম দেখি google Keyword Planner এর keyword everywhere chrome extension দিয়ে।
এর পর keyword টা google search দিয়ে moz bar এর সাহায্যে এই keyword এর আদলে বাকি website গুলার DA, PA দেখি।
যদি দেখি প্রথম পেজে কমপক্ষে ৩ টা website এর DA, PA 30 এর নিচে তাহলে সেটা আমি ভালো keyword হিসাবে প্রথমিক ভালো নির্বাচন করি। আর যদি ভিডিও থাকে তাহলে আর দেখার দরকার হয় না।
এর পর চুরান্ত ভালো keyword select করার জন্য আমি kwfinder, semrush আর ahrefs ইউস করি।
মাথায় রাখা দরকারঃ কমপক্ষে ৩ টা website এর DA, PA 30 এর নিচে, এবং একটা ভিডিও। সবচেয়ে ভালো keyword হয়। এ জাতিও keyword rank করা খুব সহজ হয়।
Main keyword সিলেক্ট করার পর আমি seed keyword select করি, সে ক্ষেত্রে আমি
Google Auto Complete tool
Google Auto-suggest
WordTracker Keyword Tool
UberSuggest
এগুলা ইউস করি। আমি keyword research করার জন্য long trail pro ইউস করি না। কিন্তু রিয়েল সার্চ ভলিউম ডাটা দেখার জন্য long trail pro ভালো। অন্য প্রিমিয়াম টুলের চাইতে এটার ডাটাকে গুরুত্ব দিলেই হবে। কারণ লং টেইল প্রো সরাসরি গুগল থেকেই কিওয়ার্ড ডাটা কালেক্ট করে।
চুরি মেথডঃ আপনার select করা keyword এর আদলে যে ডোমেইন গুলা আছে সেগুলার URL যদি আপনি google Keyword Planner এ বসিয়ে দিন তাহলে দেখবেন তাদের রাঙ্ক করা সব keyword চলে আসবে :P
এভাবে আমি ম্যানুয়ালি keyword select করি।
কিভাবে Keyword টি কতটুকু Competitive তা বুঝতে পারবেনঃ
আপনার প্রতিযোগীর সাইটগুলা বিবেচনা করলে আপনি আপনার কি-ওয়ার্ড এর কম্পিটিসন আন্দাজ করতে পারবেন।
এগুলো হলো:-
Relevant Content: keyword টি কি কনটেন্ট এর মধ্যে আছে?
Optimized Title : প্রতিযোগীর সাইটে আপনার নির্বাচিত keyword টি কি Title এ ব্যবহার করা হয়েছে?
Targeted Content: সাইটটিতে কি আপনার কিওয়ার্ডের উপর? নাকি জাস্ট পেজে কিওয়ার্ডটি মেনসন করা হয়েছে?
Page Links: উক্ত প্রতিযোগীর পেজে কতগুলো লিংক আছে?
Site Links: Root Domain এর উপর কতগুলো লিংক আছে?
Authority Links: উক্ত সাইটটিতে কি .edu, .gov, DMOZ, or Yahoo Directory link আছে?
Google Page Rank: সাইটটির Google Page Rank কত?
Site Age: Site টি কতদিন আগে তৈরী করা হয়েছে?
গুগল এ কত গুলো লিংক ইনডেক্স আছে ।
উক্ত সাইট গুলোর ব্যাক লিংক কত এবং তারা কি কি ধরনের ওয়েব সাইট থেকে ব্যাক লিংক পেয়েছে, আর এর জন্য আপনি backlinkwatch.com সাইট এর সাহায্য নিতে পারেন।
উক্ত সাইট গুলোর মধ্যে কতো গুলো সাইটের হোম পেজ এসেছে, অর্থাৎ ঐ কী-ওয়ার্ড যে রেজাল্ট এসেছে ওর মধ্যে কতো গুলো সাইটের মেইন ডোমেইন আছে।
Type of Site: রেঙ্ক এ থাকা বা প্রতিযোগী সাইটটি কি দুর্বল প্রকৃতির সাইট?
Step 3: Domain And Hosting Setup
Domain:
এবার আমি keyword এর সাথে মিল রেখে domain select করি। সেক্ষেত্রে মাথায় রাখা দরকার যে আমি এমন কিছু নাম নির্বাচন করবো যেগুলা কে মানুষ brand হিসাবে চিনে।
আপনার ক্ষেত্রে আপনি আপনার best asus laptop for college জন্য, laptopreview, laptopview, laptop, laptopguide এমন.
Product+ Review
Product+ View
Product+ Guide
Product+ Pro
Product+ Lab
Product+ Express
Product+ Garden
Product+ Reviewed
সব সময় .com domain select করার চেষ্টা করবেন।
আপনি এখান থেকে domain name generate করে নিতে পারবেন shopify.com/tools/domain-name-generator.
অনেকে এক্সাপায়ার্ড ডোমেইন নিয়ে কাজ করে, কিন্তু আমি নতুনদের অবশ্যই অবশ্যই ফ্রেশ ডোমেইন নিয়ে কাজ করার জন্যে উৎসাহিত করবো।
কারণ এক্সাপায়ার্ড ডোমেইন নিয়ে কাজ করা তুলনামূলক রিস্কি। কেনার পূর্বে আপনাকে অনেকগুলো মেট্রিক্স যাচাই বাছাই করে এরপর কিনতে হবে। কোন কিছু তে প্রব্লেম হলে আপনার পুরা সময় + অর্থ বাতিল হয়ে যাবে।
টিপসঃ সব সময় আপনার নিজের নামে real info দিয়ে domain নেয়ার চেষ্টা করবেন। আর যদি payment method অন্য কারো থেকে নেন তাহলে, তাঁর ইনফো, payment method এর document রাখবেন।
আর মনে করেন ভুল ইনফো দিলেন কোন কারণে কোম্পানি আপনাকে বেরিফাই করলো, সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার rank হউয়া ডোমেইন হারাবেন।
Hosting:
Niche site এর ক্ষেত্রে Hosting নির্বাচন গুরুতপুরন। আমি সাধারণত Bluehost, Hostgator & SiteGround recommend করি, কিন্তু বাজেট কম থাকলে আপনি namecheap নিতে পারেন।
আমাদের নিস সাইটের জন্য মিনিমাম যে রিকোয়ার্রমেন্টের হোস্টিং লাগবে:
শেয়ার্ড হোস্টিং (ভিপিএস হলে ভাল)
ওয়েব স্পেস: ১ জিবি
বেন্ডউইথ: ১০ জিবি (মান্থলি)
cPanel (হোস্টিং মেনেজমেন্ট করার জন্য)
ইমেইল একাউন্ট
মোটামুটি এই হল রিকোয়েরমেন্ট, আর এই রিকোয়ারমেন্টের হোস্টিং এর দাম বছরে $30 থেকে শুরু করে $50 পড়বে।
আপনার যদি বাজেট ভাল থাকে তাহলে 90$-100$ ডলার খরচ করে বিদেশি কোম্পানির শেয়ার্ড হোস্টিং কিতনে পারেন। আর এই সব শেয়ার্ড হোস্টিং আপনি একাধিক নিস সাইট হোস্ট/চালাতে পারবেন।
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে প্রথম দিকে দেশিয় কোম্পানির হোস্টিং ব্যবহার করেছিলাম। ভাল সাপোর্ট না পাওয়ায় পরে বিদেশি কোম্পানির হোস্টিং ব্যবহার শুরু করি। বলে রাখা ভাল, ভাল কোম্পানির হোস্টিং না নিলে সারা বছর অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে। এমনকি ভাল কোম্পানির হোস্টিং না নিলে সে সাইট দিয়ে সার্চ ইঞ্জিনেও ভাল স্থান দখল করা সম্ভব নয়।
হোস্টিং নির্বাচনে বিবেচ্য বিষয়
১। কম দামের হোস্টিং এড়িয়ে চলুন: বাংলায় একটা প্রবাদ আছে- “যত গুড় তত মিষ্টি” সুতরাং কম দামের হোস্টিং এ সাপোর্ট কম পাবেন, বেশি দামেরটায় বেশি সাপোর্ট পাবেন এটাই স্বাভাবিক। কিছুটাকা বাঁচানোর জন্য এমন মানের হোস্টিং নেওয়া উচিত হবে না যেটা আপনাকে সারা বছর ভুগাবে। ফেসবুকের কল্যানে এখন অনেকেরই স্ট্যাটাস পাওয়া যায় ১০ জিবি হোস্টিং মাত্র ৫০০ টাকায়! দয়া করে এদের এড়িয়ে যাবেন।
২। স্পেস ও বেন্ডউইথ দেখে নিন: যার কাছ থেকে হোস্টিং নিচ্ছেন তার তাছ থেকে ভাল ভাবে আপনার সার্ভারের স্পেস ও ব্যান্ডউইথ বুঝে নিন। সি-পেনেলে ঢুকে চেক করে দেখুন আসলেই কি আপনাকে আপনার কথামতন স্পেস ও ব্যান্ডউইথ দিয়েছে কিনা।
৩। কাস্টমার সাপোর্ট: হোস্টিং কেনার আগে সাপোর্টে ফোন, মেইল বা লাইভে চ্যেট করে দেখুন তারা লাইভ সাপোর্ট কেমন দেয়। সাপোর্ট পেতে দেরি হলে বা কোন গড়িমসি করলে তাদের
কোথা থেকে হোস্টিং কিনবেন?
যদি আপনার পেওনিয়ার মাস্টার কার্ড, পেপাল কিংবা অন্য কোন পেমেন্ট গেট-ওয়েতে একাউন্ট থাকে তাহলে আমি বলব আপনি ইন্টারনেশনাল কোম্পানি থেকে হোস্টিং কিনুন। নিচে কিছু জনপ্রিয় কোম্পানির নাম দেওয়া হল যারা কিনা অল্প দামে ভাল হোস্টিং প্রভাইট করে। এদের কাছ থেকে হোস্টিং কিনলে ১ টা টপ লেভেল ডোমেইন ১ বছরের জন্য ফ্রি পাবেন।
Step 4: Website Architecture
হোম পেইজ বেইজ নাকি ডায়ানামিক করবো?
হোম পেইজ বেইজ (স্ট্যাটিক) বলতে যা চেইঞ্জ হয়না, কম-বেশি সবসময়েই একই রকম থাকে। মূলত মূল কিওয়ার্ডকে টার্গেট করে হোম পেইজে কন্টেন্ট দেয়াকেই হোম পেইজ স্ট্যাটিক রাখা বলে।
ডায়নামিক শব্দের শাব্দিক অর্থ গতিশীল। যা প্রায়ই পরিবর্তিত হয়। ব্লগ স্টাইলে সর্বশেষ পোস্টগুলোকে যখন হোম পেইজে রাখা হয় তখন সেটাকে ডায়নামিক বলে।
আমি কি করি?
যদি খুব ছোট niche site হয় যার seed keyword কম কিংবা খুব দ্রুত rank করতে চাই তাহলে আমি হোম হোম পেইজ বেইজ (স্ট্যাটিক) করি।
আর যদি লং টার্ম এ কাজ করতে চাই, seed keyword অনেক, ধিরে ধিরে rank করতে চাই তাহলে আমি সেটাকে ডায়নামিক করি।
Wordpress Setup:
Domain and hosting select করার পর Wordpress Setup দিতে হবে।
কিভাবে niche site এর জন্য Wordpress Setup করি সেটা দেখাবো।
WordPress Theme and Plugins
Niche siteএর জন্য আমি Thrive theme use করি।
সাথে এই প্লাগিন গুলা থাকে
- Yoast SEO
- Jetpack by WordPress.com
- Akismet
- Wp-rocket
- Q2W3 Fixed Widget
- Contact Form 7
- TablePress
- Thrive Content Builder
- WP Smush
জেনারেল সেটিংস সাধারণত ওয়ার্ডপ্রেসের কিছু মৌলিক সেটিংসের সমন্বয়ে গঠিত। এই সেটিংস অনেক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কারন এর মাধ্যমে একটি ব্লগের নামকরণ এবং অ্যাড্রেসিং করা হয় যাতে করে পাঠকেরা সহজেই বুঝতে পারে ব্লগের উদ্দেশ্য সম্পর্কে।
সাইট টাইটেল এবং ট্যাগলাইন
সাইট টাইটেল এবং ট্যাগলাইন আপনার ব্লগ এবং ব্লগের বিষয়বস্তুর ক্ষেত্রে অনেকটা আয়নার মতো কাজ করে, যা আপনার ব্লগের উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে। এটা SEO এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাইটের টাইটেল যতটা সম্ভব সংক্ষিপ্ত (৬০-৭০ অক্ষরের মধ্যে) রাখুন ব্লগের লক্ষ্য স্থির রেখে। এরপরে আপনার ব্লগের জন্য ট্যাগলাইন লিখুন, যা হবে ব্লগের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা। এটি আপনি একটু বড় (১৬০-১৭০ অক্ষরের মধ্যে) করে লিখতে পারেন ওয়ার্ডপ্রেসের ডিফল্ট ট্যাগলাইন “Just another WordPress site” মুছে দিয়ে। খেয়াল রাখবেন ট্যাগলাইন বা সংক্ষিপ্ত বর্ণনাতে আপনার ব্লগটি কি বিষয়ে তা যেন উপস্থাপিত হয়। আপনি পরে যেকোনো সময় চাইলে সাইট টাইটেল এবং ট্যাগলাইন পরিবর্তন করতে পারবেন।
আমি সব ক্যাটাগরি এবং ট্যাক্সনমিতে No-Index, No-Follow tag ব্যবহার করি। এতে করে Internal Duplicate Content Issues প্রবলেম হয়না।
Reading সেটিংস
প্রথমেই "Front page displays" এ বাই ডিফল্ট "Your latest posts" অপশনটি তথা ব্লগ সিলেক্ট থাকে। আপনি যদি চান হোম পেজে ব্লগ থাকবেনা বরং থাকবে আমার নিজের তৈরী কোন পেজ তাহলে "A static page" রেডিও বাটন সিলেক্ট করে "Front page" ড্রপডাউন থেকে আপনার তৈরী পেজটি সিলেক্ট করে দিন এবং "Post page" ড্রপডাউন থেকে ব্লগ পেজটি সিলেক্ট করতে পারেন। Post page এ যে পেজটি সিলেক্ট করবেন, সেই পেজে যখন যাবে তখন সেটাই হবে আপনার ব্লগ।
"Blog pages show at most" এই টেক্সট বক্স যে সংখ্যা দিবেন ততটি পোস্ট ব্লগ পেজে দেখাবে।
"Syndication feeds show the most recent" থেকে ফিডে সাম্প্রতিক/সর্বশেষ কতটি পোস্ট দিবে সেটার সংখ্যা পরিবর্তন করতে পারেন। RSS বা ফিড দিয়ে অনেকে ব্লগে সাবস্ক্রাইব করেনা? সেটাই এটা। যে সাবস্ক্রাইব করবে সে সর্বশেষ কতটি পোস্ট দেখবে সেই সংখ্যা এখান থেকে ঠিক করে দিন।
"For each article in a feed show" এখান থেকে ঠিক করে দিতে পারেন যে ফিডে পুরো পোস্ট দেখবে নাকি পোস্টের কিছু অংশ দেখবে।
"Discourage search engines from indexing this site" টিক দেয়া থাকলে সার্চ ইন্জিন এই সাইটটি আর তার ডেটাবেসে নিবেনা ফলে সার্চ রেজাল্টে আপনার সাইট দেখাবেনা। এটা তখনি টিক দিয়ে রাখবেন যখন পরীক্ষামূলক কোন কাজ করছেন। যেমন আমার এই উদাহরনটি যদি আমি লোকালহোস্টে না দেখিয়ে live সার্ভারে দেখাতাম তাহলে আমারও উচিৎ হত কি দিয়ে রাখা। কেননা টিউটোরিয়ালে দেখানোর জন্য শুধু এটা করছি, সার্চ ইন্জিন এটা নিয়ে কি করবে।
আপনার সাইটের URL কেমন দেখাবে এটা এখানে ঠিক করে দেয়া
"Day and Name" রেডিও চেক দিলে URL এ পোস্টের টাইটেল (শিরোনাম) দেখাবে তবে এর আগে বছর/তারিখ/মাস থাকবে যেমন রেডিও বাটন বরাবর URL এর উদাহরনও দেয়া আছে। এটা একটু সার্চ ইন্জিন বান্ধব URL.
"Month and Name" দিলে শুধু বছর এবং মাস এরপর পোস্টের টাইটেল।
"Numeric" দিলে আইডি দিয়ে আর্টিকেল/পোস্ট/আর্কাইভ গুলি দেখাবে।
"Post name" দিলে সবচেয়ে সুন্দর দেখায়। শুধু পোস্টের টাইলে থাকবে URL এ এবং সবচেয়ে ভাল সার্চ ইন্জিন বান্ধব URL হবে।
"Custom Structure" থেকে URL নিজের মত করে ফরমেট করে নিতে পারেন। এজন্য বেশ কিছু অপশন/ট্যাগ আছে যেগুলি ফিল্ডে ব্যবহার করে URL চমৎকার করে নেয়া যায়।
Step 5: Content Writing and Publishing
পিলার কন্টেন্টের আরটিকেল লেখা, প্ল্যান ও মেইনটেন্যান্স নিয়ে কিছু নতুন কাজের স্ট্র্যাটেজি
বেইজড অ্যাফিলিয়েট বিজনেস মূল আরটিকেল বা পিলার কন্টেন্টের লেখাগুলোয় যেগুলা মাথায় রাখবেনঃ
১. অপ্রয়োজনীয় ভূমিকা, উপসংহার, বর্ণনা বাদ। অপ্রয়োজনীয় ভূমিকা ভূমিকাতেই পাঠককে বিদায় জানায়, বর্ণনা বর্ণনাতে পাঠককে বিদায় জানায় আর অপ্রয়োজনীয় উপসংহার? ইয়ে, ওটা পাঠককে তিক্ত করে। 😛
২. ফ্যাটি ভূমিকাও বাদ। চেষ্টা থাকবে প্রথম বাক্যে পাঠককে আটকে ফেলার এবং তার পরের বাক্যগুলোয় যদি আটকানো না যায়, তবে সরাসরি বর্ণনার।
৩. একটা কথা সত্যি। আমেরিকনারা সংখ্যা এবং বিজ্ঞানের পূজারী। ভূমিকাতেই কোনও স্ট্যাট যুক্ত করুন (ক্যালটেকের মতে ৭৯% আমেরিকান এইটা করে/এই সমস্যায় ভোগে) এবং যুক্ত করুন তরকারিতে জাফরান দেয়ার মত করে বিজ্ঞান। (ক্যালটেকের সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এই জিনিসটা এইভাবে এই সমস্যা সমাধান করতে পারে)
৩. প্রতিদ্বন্দ্বীদের আরটিকেল হল এক্ষেত্রে স্বর্ণখনি। তারা যদি বেস্ট টেন দিয়ে থাকে, আপনি দেবেন টোয়েন্টি। তাদের মধ্যে একজনও টোয়েন্টি দিয়ে থাকলে আপনি দেবেন থারটি। আর যদি এত অপশন না থাকে? চিকণ নিশ ক্ষেত্রবিশেষে চিকণ পিনের চার্জার হইয়া আত্মপ্রকাশ করে।
৪. একটাও বাড়তি কথা থাকবে না, কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বীদের সবার চেয়ে আপনার আরটিকেল বড় হবে। এতটাই বড় হবে, যেন পার্থক্যটা চোখে পড়ে।
কীভাবে?
প্রথমত: টপিকটার গভীরে যাবেন। কিন্তু পাঠককে টেকি মনে করবেন না। তাতে করে একটু ফ্লাফি আকারে বাক্য লেখা যায়। পাঠকও খুশি। এটা হল কনভারসিভ প্রসেস।
দ্বিতীয়ত: টপিকটার আশপাশের বিষয়গুলো নিয়ে কার্যকর আলাপী ভঙ্গীতে লিখবেন- মজার বিষয় হল, আমি যতদূর দেখলাম, প্রায় সব অ্যাফিলিয়েট আরটিকেল কনভারসিভ, অর্থাৎ একই বিষয়ের উপর আরো বেশি ফোকাস করে। কিন্তু ডাইভারসিভ নয়। অর্থাৎ, বিষয়টার আশপাশে যা আছে, সেগুলো নিয়ে আলাপ করে না। অন্যভাবে বলতে গেলে-
৫. শুধু পণ্য ও পণ্যটার সেবার উপর ফোকাস নয়। পণ্যটা যে সমস্যা সলভ করার জন্য এসেছে সেটার উপরও ফোকাস। এবং সেই সমস্যার আশপাশের বিষয়গুলোর উপর ফোকাস।
উদাহরণ? যদি আপনি সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর বিক্রি করতে চান তবে বাচ্চার ম্যাথের মাথা আরো তীক্ষ্ণ কীভাবে হবে সে নিয়েও আলাপ করবেন। খোদ্ পণ্যের মূল বর্ণনার মধ্যেই। রহস্যটা তো এখানেই।
৬. আরটিকেলকে বড় করার আরেকটা সিস্টেম হল, যে কোম্পানির পণ্য সেই কোম্পানি এবং তার রেপুটেশন নিয়ে আলাপ করা।
৭. আরটিকেলে সব সেকশন বিক্রির জন্য রাখবেন না। ধরা যাক, সূত্রানুযায়ী আপনি ৭০-১৫০ ডলার দামের পণ্যই শুধু পুশ করতে চান। সব ঠিক আছে: এই দামটাই মানুষ বেশি কেনে এবং এই দামটাতেই আমরা বেশি কমিশন পাবো। কিন্তু, এই দামে আপনি কয়টা বেস্ট পণ্য পাবেন? খুব কম। খুব কম পণ্য দিয়ে আরটিকেল আর কত বড় এবং বিচিত্র হবে? ওইতো, খুব কম। আমরা জানি, ৫০০ থেকে ১৫০০ ডলারের পণ্যটা ক্রেতা আমার লিংক থেকে এখনি কিনবে না। কিন্তু শাঁসালো রিভিউ দিন ওটা নিয়েই। সে কিনবে না, কিন্তু ওই রিভিউর জন্য আপনার আরটিকেলে বারবার আসবে। কারণ, বেশি দামিটার প্রতি তার আগ্রহ আছে। আর সেইসাথে কিছু ১০-৫০ ডলারের বেস্টসেলার পণ্যও নিজের বুক চেপে ধরিয়ে দিন। হাজার হলেও, বেস্টসেলার শব্দটার সাথে কোথায় যেন বেস্টও যুক্ত আছে। আর আপনার রিভিউ তো বেস্ট নিয়ে!
৮. একইভাবে, কিছু পণ্য ঢুকিয়ে দিন, যেগুলোর রিভিউ সংখ্যা অত্যন্ত কম হলেও রেপুটেড প্রতিষ্ঠান থেকে এসেছে। কিছু পণ্য দিন যেগুলো খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানের নবাগত জিনিস।
৯. এবং এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, নিজের নিশ থেকে সম্পূর্ণ বেরিয়ে গিয়ে আচমকা ১ বা দুটা পণ্য যুক্ত করুন লিস্টে- যা এই পণ্য যে সেবা দিচ্ছে সেই সেবার সাথে জড়িতসূত্রে খালাতো ভাই। বিশ্বাস করুন, এই অযাচিত কাঁচামরিচটা কিছু পাঠকের বেশি ভাল লাগে। হিটটা মজার হবে, যখন সেই পণ্যটার কথা আপনার পাঠক আগে জানতোই না, বা পণ্যটার ইউটিলিটির কথা ভাবেওনি। তবে এটাকে যুক্ত করার সময় যুক্ততার যুক্তি খুব আঁটঘাঁট বেঁধে তৈরি করে নেবেন।
১০. আরটিকেলটাকে সিএনজি পাম্প না বানিয়ে আবাসিক হোটেল বানানোর চেষ্টা করুন। আমাদের লক্ষ্য থাকে, কোনক্রমে ট্রাফিককে আরটিকেলে এনেই কোন না কোনভাবে আমাজনে ছুঁড়ে দেয়ার। রেপুটেশন দাঁড়ায় না শেষ পর্যন্ত। আরটিকেলটায় ঠাসবুনন দিয়ে এমন কিছু তথ্য এবং ব্যবহার দিন, যেগুলো একজন মানুষের বারবার লাগবে। যেগুলো নিয়ে পড়তেও মজা পাবে, বা জানাটা জরুরী মনে করবে- এক্ষেত্রে মানুষ কিছু অদ্ভুত আচরণ করে। কেউ কেউ তো বুকমার্ক করে রাখে, কেউ আবার পরে পাবার আশায় শেয়ার করে ফেলে। নানা প্ল্যাটফর্ম এ।
১১. আরটিকেলটায় স্বপ্ন ধরিয়ে দিন। সত্যি, পণ্য ধরানোর চেয়ে স্বপ্ন ধরানো সহজ। তার জীবন, তার চারপাশ নিয়ে আপনার নিশ রিলেটেড কিছু নতুন বলুন। তার যে সুবিধার জন্য অথবা যে সমস্যা সমাধানের জন্য এ পণ্যটা দরকার ছিল- এর বাইরে আচমকা নতুন কোনও ইউটিলিটি জানান।
১২. জায়ান্টরা ছাড়া কেউ মাসে-দু মাসে আরটিকেল আপডেট করে না। এটা করুন। শুধু গুগল খুশি না, গ্রাহকরাও আসবে। এটা তাদের বেড়ানোর জায়গা হবে। আপনারই নিশ, নতুন তথ্য যোগ করা কোন ব্যাপার হবার কথা না।
১৩. আরটিকেলটাকে ফোরাম ফোরাম রূপ দিন। অর্থাৎ, কমেন্টের সুযোগ শুধু রাখবেন না, কমেন্টের জবাব দেবেন ভরপুর এবং প্রশ্নকর্তার চাওয়া অনুযায়ী এর ভিতরে বদলও করবেন এবং বদল করে তা মন্তব্যে জানাবেনও।
১৪. ফেসবুক থেকে মন্তব্য করার অপশান রাখুন। এটা একটা মারাত্মক এসইও, ট্রাফিক সোর্স এবং শেয়ার সোর্সও।
Step 6: Conversion Rate Optimization
1. Explain why you included that product
2. Product Image
3. Pros and Cons
4. Buyer’s Guide
5. Related Articles
Explain why you included that product: কি জন্য প্রোডাক্ট select করলেন সেটার বর্ণনা দিতে হবে।
Product Image: প্রোডাক্ট ইমেজ এর জন্য ফ্রি ইমেজ সাইট থেকে ছবি সংগ্রহ করবেন। না পাইলে অন্য সাইট থেকে ইমজ নিয়ে এডিট করে নিজের সাইটে দিতে পারেন।
Pros and Cons: প্রোডাক্ট এর রিভিউ দেখে প্রোডাক্ট এর ভালো এবং খারাপ দিক বর্ণনা করবেন
Buyer’s Guide: প্রোডাক্ট কেনার আগে কি কি বিষয় মাথায় রাখবেন সেটা লিখবেন
Related Articles: seed keyword দিয়ে লিখা Related Articles গুলা লিংক করে দিবেন
প্রোডাক্ট লিংক কথায় কথায় বসাবেন?
১। ইমেজে
২। প্রথম লাইনের প্রোডাক্ট নেমে
৩। বাটন করে
Step 7: SEO and Link Building
Google, Yahoo, Ask ইত্যাদি হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন। এর মধ্যে গুগল সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন। সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে আপনি সার্চ ইঞ্জিনকে কোন বিষয়ের উপর তথ্য জানতে চাইলে সে আপনাকে সেই অনুযায়ী সম্ভাব্য সবচেয়ে ভালো সাইট গুলা আপনার কাছে দেখাবে। যেইগুলাতে ভিসিট করে আপনি আপনার সেই বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। মনে করুন আপনি
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কেন করবো ???
- প্রথম কথা সাইট এর ভিজিটর বাড়ানোর জন্য।
-নিজের সাইটকে জনপ্রিয় সাইট এ তৈরি করার জন্য।
- বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করার জন্য। আর নিজের সাইট এ বিজ্ঞাপন লাগানোর জন্য প্রথমে ভিজিটর বেশি থাকা লাগবে।
-সার্চ ইঞ্জিন এর প্রয়োজনীয়তা !!!
সার্চ ইঞ্জিন এর প্রয়োজনীয়তা ব্যাপক। এইটা বলে শেষ করা যাবে না। ধরেন আপনি একটা সাইট করলেন কিন্তু সেই সাইট সম্পর্কে কেউ জানেই না তাহলে ভিজিটর আসবে কোথা থেকে। তখন আপনি ছাড়া ঐ সাইট এর ভিজিটর আর কেউ নাই 😛 এখন আপনি ফেসবুক এ বা বিভিন্ন সোশ্যাল সাইট এ শেয়ার করে আর আপনার বন্ধুবান্ধবদেরকে বলে সাইট এর কিছু ভিজিটর আনতে পারেন কিন্তু সাইট এর মুল ভিজিটর পেতে হলে এসইও অনেক জরুরি।
আবার দেখুন বিডিতে প্রতিদিন কত সাইট তৈরি হচ্ছে। এখন মানুষ এর মধ্যে হাতেগোনা ১০টা সাইট এর নাম মনে রাখে। কিছু বুকমার্ক এ রাখে। কিন্তু তারা যখন কোন কিছুর দরকার হয় তখন সে গুগল এ সার্চ দেয় তখন সে যদি রেসাল্ট এ আপনার সাইট পেয়ে যায় এবং ভালো কন্টেন্ট পায় ভিতরে তাহলে সে আপনার সাইট এ আবার ঘুরতে আসবেই 😀
আপনি যদি সাইট এ গুগল আডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করার প্লান করে থাকেন তাহলে আপনাকে এসইও ছাড়া কোন উপায় নাই। কারন গুগল কখনও আপনার এমন সাইটকে অ্যাডসেন্স দিবে না যার সাইট এর ট্রাফিক কম।
এসইও আবার ২ প্রকার।
-অনপেজ অপটিমাইজেশন
-অফপেজ অপটিমাইজেশন
অনপেজ অপটিমাইজেশনঃ
একটা ওয়েবসাইট এর মধ্যে যেসকল অপটিমাইজেশন করা হয় সব অনপেজ অপটিমাইজেশন। একটা ওয়েবসাইট তৈরির সময় এর ভিতরে কিছু এসইও অপটিমাইজেশন এর কাজ করতে হয়। কারন এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইট খুজে পাবে। তাই একটা ওয়েবসাইট এর ভিতরে এসইও এর যা কিছু করা হয় সব অনপেজ অপটিমাইজেশন।
অনপেজ অপটিমাইজেশন এর বিষয়বস্তুঃ
১। কি- ওয়ার্ড রিসার্চ
২। কনটেন্ট
৩। মেটা ট্যাগ এবং মেটা ডিস্ক্রিপশন
৪। গুগল সাইট ম্যাপ
৫। XML সাইট ম্যাপ
এগুলা হচ্ছে সবচেয়ে দরকারি জিনিস। এছারাও আরও কিছু আছে যেমন
৬। টাইটেলে ট্যাগের ব্যবহার
৭। ALT ট্যাগের ব্যবহার
৮। h1-h6 ট্যাগের ব্যবহার
অফপেজ অপটিমাইজেশনঃ
ওয়েব সাইট এর বাইরে থেকে ওয়েবসাইট এর জন্য যেসকল কাজ করা হয় সেগুলা হচ্ছে অফপেজ অপটিমাইজেশন। একটা সাইট এর ট্রাফিক জত বেশি এর মূল্য সার্চ ইঞ্জিনের কাছে তত বেশি। এইটা অনেকটা মার্কেটিং এর মত। অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইট প্রচারের জন্য যেই মার্কেটিং করা হয় সেইতা হচ্ছে অফপেজ অপটিমাইজেশন।
অফপেজ অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব অনেক বেশি। এর মাধ্যমে আপনার সাইট এ প্রচুর ট্রাফিক বা ভিজিটর আনতে পারবেন। আর সাথে এটি সার্চ ইঞ্জিন এর রাঙ্কিং এ উপরে উঠতেও সাহায্য করবে।
অফপেজ অপটিমাইজেশন এর বিশয়বস্তুঃ
১। ব্যাক লিঙ্কিং
২। ফোরাম পোস্টিং
৩। সোশ্যাল বুকমারকিং
৪। ইয়াহু এন্সার ব্যাকলিঙ্কং
৫। আর্টিকেল সাবমিশন
৬। আর্টিকেল রাইটিং
৭। অ্যাংকর টেক্সট
৮। ব্লগ কমেন্ট
৯। ভিডিও পোস্টিং
১০। ইমেজ পোস্টিং
১১। পিডিএফ সাবমিশন
১২। RSS সাবমিশন
১৩। Review Site সাবমিশন
১৪। Classified সাবমিশন
১৫। সার্চ ইঞ্জিন সাবমিশন
১৬। ডিরেক্টরি সাবমিশন
১৭। লিঙ্ক হুইল
১৮। লিঙ্ক এক্সচেন্জ
১৯। প্রোফাইল পোস্টিং
Step 8: Social Share Tricks
social share এর জন্য I chose AddmeFast.com
It is a 3 step process…
-Just tweet your article and pin it on Pinterest once.
-Add your tweet and pin on AddMeFast and start a retweet and repin campaign.
-Don’t overdo it, just do itslowy and steady (Less than 10 retweets and repins a day).
That is how I got that massive amount of social shares.
Amazon affiliate account signup: সাইটর সব কাজ শেষ করার পর, ভিসিটর আসা শুরু হলে আপনি Amazon affiliate account এর জন্য https://affiliate-program.amazon.com/ এ apply করবেন। কারণ সেল না হলে ৯০ দিন পর account ban করে দিবে। প্রথম সেল আসার পর amazon associates থেকে manual check up করবে এবং সব ঠিক ঠাক থাকলে আপনার site approve করবে
Product link: পোস্ট ইনডেক্স হউয়ার পর প্রোডাক্ট লিংক বসানো ভালো, আমি সাধারনত কন্টেন্ট পাবলিশ করার ১৫ দিন পর আমি বসায়।
Images: যেহেতু আমাদের কাছে প্রোডাক্ট নেই, তাই ইউনিক ইমেজ পাওয়া সম্ভব না। সে ক্ষেত্রে আমি ইমেজ কিনে নিয়ে পারেন। সম্ভব না হলে অন্য ই-কমাস সাইট থেকে ইমেজ নিয়ে নিজের মতো করে এডিট করে বসাবেন। কখনোই সরাসরি কপি করে বসাবেন না।
এখন আপনার পালা। আশা করি আমার গাইড আপনাদের কাজে লাগবে, তো শুরু করে দিন। কোন সমস্যা হলে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আমি আপনাদের Niche site এবং SEO নিয়ে সাহায্য করবো।
Case study টা আপানদের কোন কাজে লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না.