Thursday, 12 January 2017

কিশোরগঞ্জের আঞ্চলিক কিছু শব্দ

গুফাইজ্জা (Gu-phai-jja) = Unsocial
ভোন্দা (Von-da) = Unable to think clearly
উমালি (Uu-ma-li) = Naughty behave
ধুন্দা (Dhun-da) = Lack of ear sense
কুইরা(Kui-ra) = Lazy
তব্দা (Tobda) = Astonished মগা(Moga) = Stupid
ধইঞ্চা (Dho-in-ccha) = Unable to take the proper step
কুইট্টা দৌড় (kuitta dour) = run at max speed
আইচ্চা (Aich.cha) = ok
থুক্কু (Thuk-ku) =sorry
মায়া মায়া গো (Maya-maya-go) =OMG
হগলে (Hog-le) / অঙ্কা (ong-ka) = just now)
বাদে (Ba-de) = Later
ছালুন (sa-lun)= Curry
বাকীগুলোর উচ্চারণ না পারলে মিসকল দিয়েন।
দুক্কু = আঘাত
বেদনা = ব্যাথা
ফাও = পা
আত = হাত
হাগ = শাক
মইচ = মরিচ
তবন = লুঙ্গি
রাও= কথা
ধার (Dha-ro) = কাছে
দুরাফিল = দূর
মাদানী = দুপুরের খাবার
কডরা = বাটি
উক = আখ
ভুইত্তামারা = বিরাট বড়
ইছা মাছ = চিংড়ী
লাডি মাছ = টাকি মাছ
হাছুন= ঝাড়ু
এংচাইরা = বদরাগী
জিতুরা = জেদী
মুক করা= বকাদেয়া
আক করা= হা’করা
বেড়াছেড়া = ঝামেলা
রাও= কথা
হুঙ্গন = ঘ্রাণ নেয়া
কাহই= চিড়ুনি
কুম্বালা = কখন
ফতুরি = সেহেরি
হাইঞ্জা = সন্ধা
বেয়াইন = সকাল
হিতান = মাথার কাছে
টিক মাইরা =চুপ করে
কুইচ্চা মুরগি = ডিম দেয়া শেষ মুরগী
হেন (He-no)= সেখানে
বেহেই = সবাই
দিরং = দেরি
লুডা লইছে =[গোল্ডেন জিপিএ পায় নি!!]
খেতা = কাথা
পাংখা/বিছুইন = পাখা
গেলেস = গ্লাস,
বদনি = বদনা
ফহির = ফকির
রইদ = রোদ
মুইত্তা = পস্রাব করে
আইগ্গা দিছে = ???
কাইজ্জা = ঝগড়া
সারায়া = তারাতারি
হাপ= সাপ
পুসকুনি= পুকুর
পিরান = জামা
মুরগা = মোরগ,
বেইল = বেলা,
আন্ধার = অন্ধকার
ফাগার = ডোবা
লরা= কড়াই
ফ্যাক = কাদা
ঠেমায়া রাক = লুকিয়ে রাখ
কুম্বালা = কোন সময়
বিলাই =বিড়াল
কাউয়া = কাক
ডুফি= ঘুঘু
বল্লা= বোলতা
বেঙ্গুল= ভীমরুল
নাইল্লা= পাট

Friday, 6 January 2017

Important Word Meaning Related To Freelancing

#Domain (ডোমেইন): একটি ওয়েবসাইটের নামকে ডোমেইন বলে। www.google.com যদি একটি ওয়েবসাইট হয়, তাহলে google হল তার Domain Name. ডোমেইন এর আবার বিভিন্ন extension রয়েছে, এগুলো ডোমেইন এর পরে ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ .com, .net, .org ইত্যাদি। এদেরকে TLD (Top Level Domain) বলে। ডোমেইন এর আগে কোন শব্দ ব্যবহার করা হলে তাকে sub-domain বলা হয়। যেমনঃ blog.google.comdrive.google.com ইত্যাদি। এখানে blog, drive এগুলো সাব-ডোমেইন।
#Hosting (হোস্টিং): PC (Personal Computer) এ যেমন আমাদের সকল ফাইল, ফোল্ডার রাখার জন্য আমরা হার্ডডিস্ক ব্যবহার করে থাকি, তেমনি ওয়েবসাইট এর ফাইল বা ফোল্ডার রাখার জন্য এক ধরনের অনলাইন হার্ডডিস্ক বা সার্ভার ব্যবহার করা হয়। একে হোস্টিং বলে। ওয়েব ডেভেলপার বিভিন্ন কোডিং এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেটা হোস্টিং এ রেখে দেয়, www(world wide web) এর মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে তা দেখা যায়।
#Server (সার্ভার ): একটি বিশেষ ধরনের অনলাইন হার্ডডিস্ক যেটা ২৪ ঘণ্টা অনলাইন এ থাকে। যেটা বিভিন্ন ধরনের ওয়েব ফাইল রাখা বা আদান প্রদানের কাজে ব্যবহার করা হয়। একটি ওয়েবসাইট ব্যক্তিগত বা অফিসিয়াল ইনফরমেশন শেয়ার করার কাজে ব্যবহার করা হয়। আপনার পার্সোনাল কম্পিউটার থেকে শেয়ার করা হলে, আপনি যখন কম্পিউটার বন্ধ রাখবেন বা আপনার বিদ্যুৎ থাকবে না, তখন অন্য কেউ সে ফাইল বা ফোল্ডারটি দেখতে পারবে না। তাই ওয়েবসাইট এর ফাইল সমূহ Server PC বা Hosting এ রাখা হয়।
#Web Site ( ওয়েবসাইটঃ ) : Domain & Hosting এর combination. একটি ওয়েবসাইট বানাতে হলে আপনাকে এই দুটি জিনিস কিনতে হবে। আপনি যে কোম্পানি থেকে ডোমেইন ও হোস্টিং নিবেন তারা সব সেটআপ করে আপনাকে ওয়েবসাইট এর এক্সেস দিয়ে দিবে।
#Freelancing ( ফ্রীল্যান্সিং ) : Word টি শুনে মনে হতে পারে, ফ্রিতে কাজ করা, আসলে কিন্তু তা নয়। সহজ কথায়, অবসর সময়ে অতিরিক্ত আয় করার জন্য যে কাজ করা হয় তা তাকে ফ্রীল্যান্সিং বলে। অনেকেই ফ্রীল্যান্সিং বলতে কেবল মাত্র অনলাইন কাজকে বুঝে, ব্যাপক অর্থে এমনই মনে হতে পারে। সহজ একটি উদাহরণ এর মাধ্যমে ব্যাপারটি পরিষ্কার করার চেষ্টা করছি। ধরুন আপনার বড় ভাই বা বাবা আপনাকে বাসার বিদ্যুৎ বিল দেয়ার জন্য ১০০০টাকা দিলেন এবং ১০০ টাকা খরচ সাথে দিলেন। এই কাজটি আপনার পেশা নয় , কিন্তু এর মাধ্যমে আপনার সাময়িক কিছু ইনকাম হল। এখন আপনি চাইলে একইভাবে আপনার প্রতিবেশি, আত্মীয়দের বিল দেয়ার মাধ্যমেও কিছু ইনকাম করতে পারেন। :P
#Outsourcing ( আউট সোর্সিং ): উপরে বর্ণিত ফ্রীল্যান্সিং এর সময় আপনার বাবা বা ভাই Outsourcing করালেন। কাজটি তিনি নিজেও করতে পারতেন, কিন্তু সময় স্বল্পতা বা ছোট কাজ কিন্তু বেশি সময় লাগবে এজন্য আপনাকে দিয়ে ফ্রীল্যান্সিং করালেন। :D কিন্তু অনলাইন ফ্রীল্যান্সিং এবং আউট সোর্সিং এ আপনাকে একটি নির্দিষ্ট কাজে দক্ষ হতে হবে।
#Digital Marketing (ডিজিটাল মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ও ইন্টারনেট মার্কেটিং ) :
আমরা মার্কেটিং কি কম বেশি সবাই জানি। মার্কেটিং হচ্ছে বসুন্ধরা সিটি যেয়ে গার্লফ্রেন্ড এর জন্য ঈদ এ নতুন জামা ও জুতা কেনা। তাই না? আসলে কিন্তু না :P আসলে মার্কেটিং হচ্ছে যে কোন পণ্য অথবা সার্ভিস এর প্রমোশন করা, প্রচার করা ও ওই পণ্য এর ক্রেতা তৈরি করা। এই মার্কেটিং আপনি যখন অনলাইন এ করবেন সেটা হবে “ডিজিটাল মার্কেটিং”। আপনি যখন আপনার এই “ডিজিটাল মার্কেটিং” স্কিল টা নিজের কোন প্রডাক্ট অথবা সার্ভিস এর বিক্রয় ও প্রমোশন এর জন্য ব্যাবহার করবেন, তখন সেটা হবে ইন্টারনেট মার্কেটিং। আর আপনি যখন আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং স্কিল টা ব্যাবহার করে অন্য কারও প্রডাক্ট অথবা সার্ভিস কমিশন ভিত্তিক প্রমোশন করবেন সেটা হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
#Niche (নিশ) : নিশ কে সহজ ভাষায় বলা যায় “ইন্ডাস্ট্রি”। মার্কেট এ গেলে যেমন দেখা যায় – কাপড় এর দোকান, খাওয়ার দোকান, জিম, বিউটি পার্লার ইত্যাদি। আপনি জানেন ইন্টারনেট এও রয়েছে ফুড এর ওয়েবসাইট, ড্রেস এর ওয়েবসাইট, বিভিন্ন বিউটি প্রডাক্ট ইত্যাদি। এখন খাওয়ার দোকান যেমন হচ্ছে “ফুড ইন্ডাস্ট্রি” এর মধ্যে, একইরকম “ফুড এর ওয়েবসাইট” হচ্ছে “ফুড নিশ” এ। অফলাইন এ ইন্ডাস্ট্রি আর অনলাইন এর ভাষায় “নিশ”। নিশ কে ইন্টারনেট এর বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও প্রডাক্ট এর ক্যাটাগরি ও বলা চলে।
লিস্টটি আপডেট করা হবে।