Tuesday, 18 December 2018
Saturday, 10 November 2018
ছাত্রীঃ স্যার শুনছেন?
ছাত্রীঃ স্যার শুনছেন?
স্যারঃ বলো।।
ছাত্রীঃ স্যার আজকে রাত ১০ টায় আমাদের
বাসায় আসবেন যখন মা.বাবা ঘুমিয়ে পরবে।।
স্যারঃ কিন্তু রাতে কেন ?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা সারপ্রাইজ দিবো
স্যারঃ আচ্ছা আসবো।।
রাত ১০ টায় স্যার গেলেন।।
ছাত্রীঃ স্যার ভেতরে আসেন।।
স্যারঃ আসলাম।।
ছাত্রীঃ স্যার এবার দরজাটা লাগিয়ে দেন
স্যারঃ লাগালাম,কিন্তু কেন ?
ছাত্রীঃ স্যার এবার জানালা দুইটা বন্ধ করেন।।
স্যারঃ কিছু বুঝতে পারতেছিনা, নাও বন্ধ করলাম।।
ছাত্রীঃ স্যার এবার সুইচটা OFF করেন
স্যারঃ আচ্ছা এই যে এবার বাতি OFF করলাম।
ছাত্রীঃ স্যার এবার আমার নিচের দিকে তাকান।।
স্যারঃ তাকালাম।।
.
.
ছাত্রীঃ দেখছেন স্যার আমার জুতায় লাইট জ্বলে!!!!
স্যারঃ বলো।।
ছাত্রীঃ স্যার আজকে রাত ১০ টায় আমাদের
বাসায় আসবেন যখন মা.বাবা ঘুমিয়ে পরবে।।
স্যারঃ কিন্তু রাতে কেন ?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা সারপ্রাইজ দিবো
স্যারঃ আচ্ছা আসবো।।
রাত ১০ টায় স্যার গেলেন।।
ছাত্রীঃ স্যার ভেতরে আসেন।।
স্যারঃ আসলাম।।
ছাত্রীঃ স্যার এবার দরজাটা লাগিয়ে দেন
স্যারঃ লাগালাম,কিন্তু কেন ?
ছাত্রীঃ স্যার এবার জানালা দুইটা বন্ধ করেন।।
স্যারঃ কিছু বুঝতে পারতেছিনা, নাও বন্ধ করলাম।।
ছাত্রীঃ স্যার এবার সুইচটা OFF করেন
স্যারঃ আচ্ছা এই যে এবার বাতি OFF করলাম।
ছাত্রীঃ স্যার এবার আমার নিচের দিকে তাকান।।
স্যারঃ তাকালাম।।
.
.
ছাত্রীঃ দেখছেন স্যার আমার জুতায় লাইট জ্বলে!!!!
...[স্যার পুরোই বেহুশ]☺☺
Thursday, 30 August 2018
ওয়েটারকে ডাক দিয়ে বললাম, 'মামা, একটু লবন দেন তো
ওয়েটারকে ডাক দিয়ে বললাম, 'মামা, একটু লবন দেন তো😊
আমার কথা শুনে ওয়েটারের চোয়াল ঝুলে পড়লো😲 মুখভঙ্গি দেখে মনে হলো, এরকম কথা সে আগে কখনো শুনেনি।😮
আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। এ কী বললাম আজীবনেও শুনেনি🤐
পাশে বসা ছিলো মোমীতা ইসলাম। সশব্দে তার হাত থেকে চামচ পড়ে গেলো🤐
অন্যদিকে বসা ছিলো আমান ও শাওন🙄 তাঁদের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো আমার কথা শুনে🤕
সামনে বসা ছিলো সিন্থিয়া। সে বিষম খেলো😳মি!
মাথায় অনেকগুলো সম্ভবনা খেলে গেলো😑
১! নিশ্চয়ই আমি লবনের কথা বলিনি। হয়তো বলে ফেলেছি, 'মামা, দুই পিস পেট্রোল বোমা দেন। সরকার পতন করবো🤔
২! আমি হয়তো লবনের কথা বলিনি। বলেছি, 'মামা, বিয়ে করবো। আপনাদের এখানে কী কী আইটেমের বউ আছে দেখান তো😷
৩! আমি মনে হয় লবন না চেয়ে বাংলা মদ অথবা ইয়াবা চেয়ে ফেলেছি😟
৪! হতে পারে, আমি জানিনা, গতকাল জাতীয় সংসদে আইন করে সারাদেশে লবন খাওয়া নিষিদ্ধ করে ফেলা হয়েছে। যে খাবে তাকে দেখামাত্র গুলি। শ্যুট অন সাইট😞
৫! কিংবা এমনও হতে পারে, দুই দিনের এই দুনিয়ায় লবন বলে কিছু নেই। কিছু ছিলোনা। ভবিষ্যতেও থাকবেনা😱😱
... ইত্যাদি ইত্যাদি।😯
পুরো রেস্টুরেন্ট থমকে থাকলো কিছুক্ষণ🤤
আমি বলতে যাচ্ছিলাম, 'ভাই, বড় ভুল হয়ে গেছে🤒 লবন লাগবেনা🙄 আর জীবনে লবন খাবোনা🤢 এই প্রমিজ করলাম🤕 মাফ করে দেন এইবারের মতো😓
বলার আগেই পরিস্থিতি সামলে নিলো সিন্থিয়া😍
সে বললো, 'এক্সকিউজ মি, ও ভুল করে ফেলেছে🙂 একটু "সল্ট" হবে, প্লিজ😔
মুহূর্তে স্বাভাবিক হয়ে আসলো পরিস্থিতি😩
...'সল্ট'কে 'লবন' বললে এরকম পরিস্থিতি হয়, কে জানতো😒😏
সিন্থিয়াকে ধন্যবাদ🤗
সে পৃথিবীকে ধ্বংস হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেছে😓😥
আমার কথা শুনে ওয়েটারের চোয়াল ঝুলে পড়লো😲 মুখভঙ্গি দেখে মনে হলো, এরকম কথা সে আগে কখনো শুনেনি।😮
আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। এ কী বললাম আজীবনেও শুনেনি🤐
পাশে বসা ছিলো মোমীতা ইসলাম। সশব্দে তার হাত থেকে চামচ পড়ে গেলো🤐
অন্যদিকে বসা ছিলো আমান ও শাওন🙄 তাঁদের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো আমার কথা শুনে🤕
সামনে বসা ছিলো সিন্থিয়া। সে বিষম খেলো😳মি!
মাথায় অনেকগুলো সম্ভবনা খেলে গেলো😑
১! নিশ্চয়ই আমি লবনের কথা বলিনি। হয়তো বলে ফেলেছি, 'মামা, দুই পিস পেট্রোল বোমা দেন। সরকার পতন করবো🤔
২! আমি হয়তো লবনের কথা বলিনি। বলেছি, 'মামা, বিয়ে করবো। আপনাদের এখানে কী কী আইটেমের বউ আছে দেখান তো😷
৩! আমি মনে হয় লবন না চেয়ে বাংলা মদ অথবা ইয়াবা চেয়ে ফেলেছি😟
৪! হতে পারে, আমি জানিনা, গতকাল জাতীয় সংসদে আইন করে সারাদেশে লবন খাওয়া নিষিদ্ধ করে ফেলা হয়েছে। যে খাবে তাকে দেখামাত্র গুলি। শ্যুট অন সাইট😞
৫! কিংবা এমনও হতে পারে, দুই দিনের এই দুনিয়ায় লবন বলে কিছু নেই। কিছু ছিলোনা। ভবিষ্যতেও থাকবেনা😱😱
... ইত্যাদি ইত্যাদি।😯
পুরো রেস্টুরেন্ট থমকে থাকলো কিছুক্ষণ🤤
আমি বলতে যাচ্ছিলাম, 'ভাই, বড় ভুল হয়ে গেছে🤒 লবন লাগবেনা🙄 আর জীবনে লবন খাবোনা🤢 এই প্রমিজ করলাম🤕 মাফ করে দেন এইবারের মতো😓
বলার আগেই পরিস্থিতি সামলে নিলো সিন্থিয়া😍
সে বললো, 'এক্সকিউজ মি, ও ভুল করে ফেলেছে🙂 একটু "সল্ট" হবে, প্লিজ😔
মুহূর্তে স্বাভাবিক হয়ে আসলো পরিস্থিতি😩
...'সল্ট'কে 'লবন' বললে এরকম পরিস্থিতি হয়, কে জানতো😒😏
সিন্থিয়াকে ধন্যবাদ🤗
সে পৃথিবীকে ধ্বংস হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেছে😓😥
Collected 🙊
Sunday, 28 January 2018
একবার এক ইঁদুর লক্ষ্য করল যে বাড়িতে ইঁদুর মারার ফাঁদ পাতা রয়েছে
একবার এক ইঁদুর লক্ষ্য করল যে বাড়িতে ইঁদুর মারার ফাঁদ পাতা রয়েছে। সে খুবই
ভয় পেল। ফাঁদটি অকেজো করার জন্য সে ওই বাড়িতে থাকা মুরগির সাহায্য চাইল।
মুরগি ঘটনা শুনে জবাব দিল-
“ ফাঁদটি আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। অতএব আমি এখানে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
মুরগির কাছ থেকে এই উত্তর শুনে ইঁদুর খুব দুঃখিত হল এবং ছাগলের কাছে গিয়ে সাহায্য চাইল। ছাগল ফাঁদের কথা শুনে বলল-
ওই ফাঁদ বড়দের জন্য নয়। আমি এখানে তোমাকে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর ছাগলের কাছ থেকে একই উত্তর শুনে দুঃখিত হয়ে গরুর কাছে এলো। সব কথা শুনে গরু বলল-
ইদুরের ফাঁদ আমার মত বড় প্রাণীর কোন ক্ষতিই করতে পারবেনা। যা আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা- তাতে আমি সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর শেষ পর্যন্ত নিরাশ হয়ে তার ঘরে ফিরে এলো।
রাতের বেলা বাড়ির কর্ত্রী অন্ধকারের ভিতর বুঝতে পারলেন যে ফাঁদে কিছু একটা ধরা পরেছে। অন্ধকারে ফাঁদের কাছে হাত দিতেই উনি হাতে কামড় খেলেন এবং দেখলেন ফাঁদে ইঁদুরের বদলে সাপ ধরা পরেছে।
তার চিৎকারে কর্তার ঘুম ভাঙল। তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকা হল। চিকিৎসা শুরু হয়ে গেল। কিন্তু অবস্থা মোটেই ভালো না।
পথ্য হিসেবে ডাক্তার মুরগির সূপ খাওয়াতে বল্লেন। সুপের জন্য কর্তা মুরগিকে জবাই করে দিলেন।
অবস্থা আস্তে আস্তে আরও খারাপ হতে লাগলো। দূরদূরান্ত থেকে আরও অনেকে আত্মীয় স্বজন আসতে লাগলো। বাধ্য হয়ে কর্তা ছাগলকে জবাই করলেন তাদের আপ্যায়ন করার জন্য।
আরও ভালো চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার দরকার হতে লাগলো। অবশেষে বাড়ির কর্তা তাদের গরুটিকে কসাইখানায় বিক্রি করে দিল।
একসময় বাড়ির কর্ত্রী সুস্থ হয়ে উঠল। আর এই সমস্ত কিছু ইঁদুরটি তার ছোট্ট ঘর থেকে পর্যবেক্ষণ করল।
“ ফাঁদটি আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। অতএব আমি এখানে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
মুরগির কাছ থেকে এই উত্তর শুনে ইঁদুর খুব দুঃখিত হল এবং ছাগলের কাছে গিয়ে সাহায্য চাইল। ছাগল ফাঁদের কথা শুনে বলল-
ওই ফাঁদ বড়দের জন্য নয়। আমি এখানে তোমাকে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর ছাগলের কাছ থেকে একই উত্তর শুনে দুঃখিত হয়ে গরুর কাছে এলো। সব কথা শুনে গরু বলল-
ইদুরের ফাঁদ আমার মত বড় প্রাণীর কোন ক্ষতিই করতে পারবেনা। যা আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা- তাতে আমি সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর শেষ পর্যন্ত নিরাশ হয়ে তার ঘরে ফিরে এলো।
রাতের বেলা বাড়ির কর্ত্রী অন্ধকারের ভিতর বুঝতে পারলেন যে ফাঁদে কিছু একটা ধরা পরেছে। অন্ধকারে ফাঁদের কাছে হাত দিতেই উনি হাতে কামড় খেলেন এবং দেখলেন ফাঁদে ইঁদুরের বদলে সাপ ধরা পরেছে।
তার চিৎকারে কর্তার ঘুম ভাঙল। তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকা হল। চিকিৎসা শুরু হয়ে গেল। কিন্তু অবস্থা মোটেই ভালো না।
পথ্য হিসেবে ডাক্তার মুরগির সূপ খাওয়াতে বল্লেন। সুপের জন্য কর্তা মুরগিকে জবাই করে দিলেন।
অবস্থা আস্তে আস্তে আরও খারাপ হতে লাগলো। দূরদূরান্ত থেকে আরও অনেকে আত্মীয় স্বজন আসতে লাগলো। বাধ্য হয়ে কর্তা ছাগলকে জবাই করলেন তাদের আপ্যায়ন করার জন্য।
আরও ভালো চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার দরকার হতে লাগলো। অবশেষে বাড়ির কর্তা তাদের গরুটিকে কসাইখানায় বিক্রি করে দিল।
একসময় বাড়ির কর্ত্রী সুস্থ হয়ে উঠল। আর এই সমস্ত কিছু ইঁদুরটি তার ছোট্ট ঘর থেকে পর্যবেক্ষণ করল।
Subscribe to:
Posts (Atom)