Saturday, 17 June 2017

হারামজাদা >> what is হারামজাদা ??

হারামজাদা >> what is হারামজাদা ??
হারাম আরবি শব্দ বাংলা অর্থঃ অবৈধ
জাদা ফার্সি শব্দ অর্থঃ সন্তান
হারামজাদা = অবৈধ সন্তান। 
মজা করে আনন্দ করে বন্ধুকে হারামজাদা বলেন। মজা করে ডাক দেন। বাহ কি সুন্দর কথা।
আসলে কি বলতেছেন আপনি?? যাকে এতো মধুর শুরে ডাকছেন ব্যাকইন্ডে তার মা কে বেশ্যা অথবা পরকিয়া করা মেয়ে বানাচ্ছেন। আপনার বন্ধুকে বানাচ্ছেন হারাম ভাবে জন্ম নেওয়া একটা ছেলে হিসাবে।
মজা করেন দোষ নাই। এমন কিছু বইলেন না যা বাবা মায়ের সম্পর্কে আঘাত হানে।
আশা করি সবাই সচেতন হবেন।

Collected from Md. Muzahidul Islam

Wednesday, 14 June 2017

হযরত সালমান ফার্সীর মালিক ছিল একজন ইহুদী

হযরত সালমান ফার্সী যখন মুক্তি চাইলেন তখন ইহুদী শর্ত দিল,যদি তিনি কয়েক দিনের মধ্যে নগদ ৬০০ দিনার এবং ৩০০খেজুর গাছ রোপন করে আর খেজুর গাছে খেজুর ধরলে তবেই সে মুক্ত।
আসলে ইহুদির মুক্তি দেবার ইচ্ছা ছিল না। কেননা সালমান ফার্সীর পক্ষে ৬০০ দিনার যোগাড় করা কঠিন ছিল।আর খেজুর গাছ রোপন করে তাতে ফল ধরে ফল পাকানো অনেক সময়ের ব্যাপার।
হযরত সালমান ফার্সী রাসুল (সঃ) এর দরবারে এসে ঘটনা বর্ণনা করলেন।রাসুল (সঃ) ৬০০ দিনারের ব্যবস্থা করলেন।তারপর হযরত আলী (রাঃ) কে সাথে নিয়ে গেলেন ইহুদীর কাছে।
ইহুদী এক কাঁদি খেজুর দিয়ে বলল এই খেজুর থেকে চারা উৎপন্ন করে তবে ফল ফলাতে হবে। রাসুল (সঃ) দেখলেন যে, ইহুদীর দেয়া খেজুরগুলো আগুনে পোড়ানো।
রাসুল (সঃ) খেজুরের কাঁদি হাতে নিয়ে আলী (রাঃ) কে গর্ত করতে বললেন আর সালমান ফার্সীকে বললেন পানি আনতে।আলী (রাঃ) গর্ত করলে রাসুল (সঃ) নিজ হাতে প্রতিটি গর্তে সেই পোড়া খেজুর রোপন করলেন। আল্লাহর অশেষ মহিমায় সেই পোড়া খেজুর থেকে চারা গজালো।
রাসুল (সঃ) সালমান ফার্সীকে এ নির্দেশ দিলেন যে, বাগানের শেষ প্রান্তে না যাওয়া পর্যন্ত পেছন ফিরে তাকাবে না।তিনি পেছনে না তাকিয়ে পানি দিতে লাগলেন।বাগানের শেষ প্রান্তে যাওয়ার পর তাকিয়ে দেখলেন যে প্রতিটি গাছ খেজুরে পরিপূর্ণ।আর খেজুরগুলো পেকে কালো বর্ণ হয়ে গেছে।
এই খেজুর পৃথিবীর সবচেয়ে দামি খেজুর আর সবচেয়ে বেশি সুস্বাদু।আর কেনইবা দামী হবে না?যে খেজুর রাসুলের নিজ হাতে রোপন করা....
আর এ খেজুরের নামই-- “আজওয়া”
Collected from 
Shah Amanullah

Monday, 12 June 2017

এক মার্কিন ধনকুবেরের একমাত্র সুন্দরী কন্যার যখন বিয়ের বয়স হলো


এক মার্কিন ধনকুবেরের একমাত্র সুন্দরী কন্যার যখন বিয়ের বয়স হলো বাবা তাকে বললেন যাকে পছন্দ তার সাথেই বিয়ের ব্যবস্থা করবো। মেয়ে বলল আমি কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। কারণ সবাই বলে তারা আমাকে ভালবাসে। মেয়ের সাথে আলাপ করে বাবা সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলেন- প্রতিযোগিতা হবে। যে প্রথম হবে তাকেই মেয়ে বিয়ে করবে।
প্রতিযোগিতার দিন দেখা গেল শতাধিক যুবক সুন্দর পোশাকে পরিপাটি অবস্থায় ধনকুবেরের বাড়িতে এসে উপস্থিত। ধনকুবের সবাইকে বাড়ির সুইমিং পুলে নিয়ে দাঁড় করিয়ে বললেন, সাঁতার প্রতিযোগিতা হবে। সাঁতারে যে প্রথম হবে তার সাথেই আমার মেয়ের বিয়ে দেব। তবে পানির নিচে বহু কুমির আর এই কুমিরগুলোকে এক মাস ধরে কোনো খাবার দেয়া হয় নি। ধনকুবেরের কথা শেষ হতে না হতেই দেখা গেল যে, এক যুবক পানিতে পড়ে চোখ বন্ধ করে দুই হাত পা নাড়ছে। কুমিররা কিছু বুঝে ওঠার আগেই সেই যুবক ভাগ্যক্রমে কিছুক্ষণের মধ্যেই সুইমিংপুলের ওপারে গিয়ে উঠেছে। বিস্ময়ের ঘোর কাটতেই ধনকুবেরের মেয়ে দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরলো যুবককে। বিস্ময়াবিষ্ট কষ্ঠে বলল, তোমার মত বীরকেই আমি চাচ্ছিলাম। তুমিই আমার স্বামী হওয়ার একমাত্র উপযুক্ত। এদিকে যুবকের রাগ তখনও থামে নি। উত্তেজনায় হাত-পা কাঁপছে। এক ঝটকায় মেয়েটিকে দূরে ঠেলে দিয়ে যুবক চিৎকার করে উঠল, ‘কোন ... হারামজাদা আমাকে ধাক্কা দিয়ে পানিতে ফেলে দিয়েছিলো, তাকে আগে দেখে নেই।
সুন্দরী স্ত্রী ও ধনকুবেরের সম্পদ ঐ যুবকের হাতের মুঠোর চলে এসেছিলো কিন্তু রাগ, ক্ষোভ ও অভিমান তাকে সবকিছু বঞ্চিত করল।

Sunday, 4 June 2017

৫০ জন লোকের একটি গ্রুপ একটি সেমিনারে অংশগ্রহন করল

৫০ জন লোকের একটি গ্রুপ একটি সেমিনারে অংশগ্রহন করল। হঠাৎ স্পীকার বক্তব্য দেয়া বন্ধ করে বললেন, চলুন সবাই একটা গ্রুপ একটিভিটি করি। তিনি সবাইকে একটি করে বেলুন দিলেন। তারপর সবাইকে মার্কার পেন দিয়ে বেলুনের উপর নিজের নাম লিখতে বললেন। সবার লেখা শেষ হয়ে গেলে সব বেলুন সংগ্রহ করে পাশের রুমে রেখে আসলেন। এরপর সবাইকে বললেন ৫ মিনিটের মধ্যে নিজের নাম লেখা বেলুনটি খুজে আনতে। সবাই পাগলের মতো তার নাম খুজতে লাগল এবং সেখানে বিশৃঙ্খলা লেগে গেল। ৫ মিনিট শেষ হবার পর কেউ তার নাম লেখা বেলুন খুজে পেল না। এরপর সবাইকে বললেন আপনাদের যার হাতে যে বেলুনটি আছে তাতে যার নাম লেখা তাকে দিয়ে দিন। মাত্র এক মিনিটের মধ্যে সবাই তার নাম লেখা বেলুনটি হাতে পেয়ে গেল।
তখন স্পীকার বলল আমাদের জীবনে আসলে এটাই ঘটে, আমরা পাগলের মত আনন্দ খুজি কিন্তু সেটা কোথায় আছে তা আমরা কেউ জানিনা।

Collected 
Shah Amanullah

Friday, 2 June 2017

জান্নাত একটি সাম্প্রদায়িক জায়গা

জান্নাত একটি সাম্প্রদায়িক জায়গা, সেখানে কেবল খাঁটি মুসলিমগণ থাকবেন।
জাহান্নাম একটা অসাম্প্রদায়িক বা ধর্মনিরেপেক্ষ জায়গা সেখানে মুনাফিক, সেক্যুলার ও অন্যান্য ধর্মের লোকজন মিলেমিশে থাকবে।
যারা বলে, "ধর্ম যার যার, উৎসব সবার।"
ওদের বলুন, "ধর্ম যার যার, জাহান্নাম তোমাদের সবার।" 😂😂😂
Collected

একলোক খুব দক্ষ ছিলেন

একলোক খুব দক্ষ ছিলেন, তিনি একটি সুচকে তার থেকে ১০০ ফিট দূরে অবস্থিত আরেকটি সুচের ভিতর দিয়ে পার করে দিতে পারতেন।
সারা রাজ্যে তার এই কর্ম নৈপুণ্যের খবর ছড়িয়ে পড়লো। রাজা নিজে এই দক্ষতা দেখতে চাইলেন। রাজার সামনে ছেলেটি সফলভাবে হাতে সুচ নিয়ে ছুড়ে মারলেন ও সেটি ১০০ ফিট দূরে অবস্থিত আরেকটি সুচের মধ্যে দিয়ে ঠিকই পার হয়ে গেল।
রাজা খুব খুশি হয়ে প্রথমে তাকে পুরস্কার দিলেন।
এরপর রাজা তাকে ৫০টি বেতের বাড়ি মারার নির্দেশ দিলেন।
লোকটি রাজার কাছে তার এই শাস্তির কারন জানতে চাইলেন।
রাজা জানালেন, "১০০ ফিট দূরে সুচের ভিতর দিয়ে সুচ নিক্ষেপন কারো কোন কাজে আসেনি, তুমি আমার রাজ্যের একজন নাগরিক হয়ে পুরা জীবন নস্ট করেছ এরকম একটি অপ্রয়োজনীয় কাজে। এজন্যই তোমাকে শাস্তি দেবার হুকুম দিয়েছি।"
মোরালঃ মিনিংলেস কাজে আসুন আমরা সময় না দেই। আপনার কাজটি কি আদৌ অপরের কোন কাজে আসছে? নিজের জীবনকে মিনিংফুল করে গড়ে তুলুন।
Collected

উপস্থাপক সাইখ সিরাজ কৃষকের ইন্টারভিউ নিচ্ছে

উপস্থাপকঃ আপনি ছাগলরে কি খাওয়ান??
- কৃষকঃ কোনটারে? কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালোটারে...
- কৃষকঃ ঘাস...
উপস্থাপকঃ আর সাদা??
- কৃষকঃ ওইটারেও ঘাসই খাওয়াই...
উপস্থাপকঃ ও!!আচ্ছা, এগুলিরে কই বাইন্ধা রাখেন??
- কৃষকঃ কোনটা?? কালোটা না সাদাটা??
উপস্থাপকঃ সাদা...
- কৃষকঃ ওইপাশে বাইরের ঘরে বাইন্ধা রাখি।
উপস্থাপকঃ আর কালোটা?
- কৃষকঃ ওইটারেও বাইরের ঘরেই বান্ধি...
উপস্থাপকঃ আর গোসল করান কিভাবে?
- কৃষকঃ কালো না সাদা??
উপস্থাপকঃ কালো...
- কৃষকঃ পানি দিয়া।
উপস্থাপকঃ আর সাদাটা??
- কৃষকঃ ওইটারেও পানি দিয়াই করাই..
.
উপস্থাপকঃ (চরম ক্ষিপ্ত হয়ে ): আরে বেটা!! ..সব কিছু যখন একই রকম করাস, তাইলে বার বার জিগাস ক্যান - “কালা না সাদা”???
.
- কৃষকঃ কারণ সাদা ছাগলটা আমার...
.
উপস্থাপকঃ ওহ!! তাহলে কালোটা কার ছাগল ??
.
- কৃষকঃ ওইটাও আমারই !!

Thursday, 1 June 2017

৪ জন হাসিখুশি মানুষ দাঁড়িয়ে ক্যারামবোর্ড খেলছে

“কি করেন?”
‘চা খাই’
“কি চা?”
‘লেবু চা’
“লেবু চা খাইলে কি হয়?”
‘কি আবার হইবো?’
অনেকের সাথে কথা আগায় না... বাট তাতেও মজা
কয়েকদিন আগে ময়মনসিংহ গেলাম কাজে... কাজ শেষ করে একা হাঁটতে হাঁটতে হাই-ওয়ের পাশে একটা টং এর দোকানে যেয়ে বসলাম
... পাশে ৪ জন হাসিখুশি মানুষ দাঁড়িয়ে ক্যারামবোর্ড খেলছে
হুট করে খেলা নিয়ে ২ জনে মারামারি লেগে গেলো
আলাপ শুনে যা বুঝলাম তা হলো, তার দলের একজন রেড ফেলার চান্স পেয়েও আলসেমি করে অন্য গুটি কেন মারসে, এটা নিয়ে ঝগড়া
কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে “গুলামের পুতরে অক্ষন কুইট্টাল্বাম” বলতে বলতে পাশ থেকে কোদাল নিয়ে দৌড়ান দিলো
আশেপাশের মানুষ ভাবলেশহীন ভাবে বিস্কুট খাচ্ছে
এমন ভাব যে এরকম প্রায়ই হয়
আমি দোকানদারকে বললাম, “ঐ দুইজন কই?”
‘মুমিন্সিং এর লুক বেকতাই এরুম...শৈইল্লো অনেক রাগ’
... বড়ই ইন্টারেস্টিং বিভাগ ... একটু পরে একজন সাফারি পরা লোক আসলো হাতে ব্রিফকেস নিয়ে
“মামা সিগারেট দেও কুইক”
‘কুন কুম্পানি?’
“পারা মাইরা ফুটকাডা গালায়ালবাম... ড্রেরেস দেইক্ষা বুঝো না কুন কোম্পানি চাই?... হলিউড দেও”
আমি চায়ের দাম দিয়ে চায়ের তাড়াতাড়ি চলে আসলাম
...কয়েকদিন আগে, চিটাগাং হালি শহরের এক গলিতে সন্ধ্যায় হাঁটছি
টাইট জিন্সের প্যান্ট পরা এক লোক এসে বলে, “ব্রাদারকে এক্সকিউজমি জানাই... আপনের কাছে মাচেস আছে?”
আমি খুশিতে অবাক... এই প্রথম কেউ নিজ থেকে এগিয়ে এসে আমার সাথে আলাপ করছে
আমি বললাম ‘আমি তো সিগারেট খাই না’
উনি চোখ চিকন করে বললেন, “পকেটে চেক করে দেখেন থাকতেও তো পারে”
তখন বুঝলাম উনি ছিনতাইকারী
আমি বললাম, ‘হ্যা আছে তবে কোন পকেটে লুকিয়ে রেখেছি এটা বলব না...এটা আপনার পরীক্ষা ... আপনি আসেন হাত্রে খুঁজেন’
উনি চিকন চোখ নর্মাল করে বললেন, “ব্রাদারের পরিচয়? গুয়েন্দা অধিদফতুরের লোক লাগে”
আমি বললাম ‘কেমনে বুঝলেন?’
উনি একটা বুদ্ধিদীপ্ত হাসি দিলেন
শুরু হলো আলাপ... এক পর্যায়ে তার পকেটের চাকু দিয়ে গাছ থেকে আমড়া পেড়ে কেটে খেলাম
বিশাল অমায়িক মানুষ... পেটের দায়ে ছিনতাই করে না... শখের বসে করে
সমাজে ব্যাল্যান্স আনার জন্য করে
পুঁজিবাদ সাম্রাজ্যবাদ এসব নিয়ে অনেক আলাপও হলো
শেষে উনি আমাকে হোটেল পর্যন্ত এগিয়ে দিলেন
...আজ সিলেটে একটু আগে এক চতুরের দেখা পেয়েছি
উনি রাস্তায় ৩ টা মিল্ক ভিটার প্যাকেট নিয়ে জোরে জোরে হাঁটছিলেন
কিছু একটা বলে কথা শুরু করতে হয় তাই আমি উনার কাছে যেয়ে বললাম, ‘ভাই আশেপাশে মিল্ক ভিটার দুধ কই পাওয়া যায়?’
“কয় প্যাকেট লাগবো?”
‘দুই’
উনি দাঁত বের করে বললেন “আমার কাছ থেকে নেন ২ টা”
উনি আমার কাছ থেকে প্রতি প্যাকেটে ১০ টাকা বেশী নিলেন
উনার দাঁত আর বন্ধ হয় না খুশিতে
কিউট না? জায়গার উপরে দাঁড়িয়ে বিনা পুঁজিতে বিজনেস
তুই কিউট হইলে আমি কম কিসে?
আমি বললাম, ‘আমার কালকে ৪০ প্যাকেট লাগবে’
“কখন?”
‘এই সময়েই’
এবার তার দাঁতের চেয়ে চোখের ঝিলিক ছিলো দেখার মত...
কাল কি হবে জানি না... কল্পনা করি, দুই হাতে দুই বালতিতে ২০টা ২০টা প্যাকেট নিয়ে আমাকে অলিতে গলিতে খুঁজবে
ব্যবসা করতে নামসস, বিজনেস স্টাডিসের উপর একটু জ্ঞান রাখবি না বেক্কল? এতো বড় অর্ডার পাইলে কিছু এডভান্স নিতে হয় ... শিখে রাখলি
বেক্কল ……

এক তরুণ আইনজীবী ট্রেনে করে ভ্রমন করছিলেন

এক তরুণ আইনজীবী ট্রেনে করে ভ্রমন করছিলেন ৷ ভদ্রলোকের পাশের সিট খালি এবং আশে পাশেও কেউ নেই। ট্রেন মোটামুটি খালিই বলা চলে।
একটু পরে, একজন সুন্দরী মেয়ে ভদ্রলোকের পাশের সিটটাতে বসলেন ৷ Lawyer বেশ খুশি হলেন এই ভেবে যে, যাক জার্নিটা বোধহয় বোরিং হবে না!
ভদ্রমহিলা Lawyer দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছিলেন । এতে Lawyer ভদ্রলোকের মনের ভেতর খুশির জোয়ার বইতে শুরু করলো। মেয়েটি Lawyer তরুনের আরও ঘনিষ্ট হয়ে বসলেন । তরুন আনন্দে আত্মহারা হয়ে কি করবেন আর কি না করবেন বুঝে ওঠার আগেই মেয়েটি ওই তরুনের কানের কাছে গিয়ে ফিসফিস করে বললেন 'সঙ্গে যা আছে ঘড়ি, টাকা, পার্স সব বের করুন, নয়তো চিৎকার করে পুলিশ ডেকে বলব যে, আমাকে একলা পেয়ে, আপনি আমার সঙ্গে খারাপ ব্যাবহার করার চেষ্টা করছিলেন।'
lawyer তরুনটি যেন কিছুই হয়নি এইরকম ভাবে তাকালেন মেয়েটির দিকে। তারপর পকেট থেকে একটা কাগজ আর কলম বের করে ওটাতে লিখলেন, 'আমি বোবা এবং বধির। তাই যা বলার দয়া করে এই কাগজে লিখে দিন।
মেয়েটি যা যা বলেছিলেন সেগুলো কাগজে লিখে ভদ্রলোকের হাতে দিলেন ৷
তরুন কাগজটা নিয়ে বেশ যত্ন সহকারে পকেটে রাখলেন। তারপর ইস্পাত কঠিন গলায় বললেন, 'নিন এইবার চিৎকার করে যত ইচ্ছা পুলিশ ডাকুন।'