২০ বছর বয়সের পর থেকেই করুন ৬টি কাজ (:
.
১) পড়ালেখা শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না-
অনেকে মনে করেন অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে এরপর কাজে যোগ দেবেন। কিন্তু ইদানীং এই পদ্ধতিটি একেবারেই কার্যকর কিছু নয়। কারণ এখন সব কোম্পানিতেই অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মানুষ চেয়ে থাকেন। আপনি যদি পড়ালেখা একেবারে শেষ করে চাকরিতে যোগ দিতে চান আপনাকে এন্ট্রি লেভেল থেকেই শুরু করতে হবে। তাই যদি পড়ালেখার পাশাপাশি কোনো পার্ট টাইম চাকরি অথবা ঘরে বসে কিছু করতে পারেন তবে পড়ালেখা শেষে আপনার রিজুমিতে অভিজ্ঞতার লেবেল লাগাতে পারবেন।
.
২) পড়ালেখার পাশাপাশি নিজের দক্ষতা বাড়াতে কাজ করুন-
যদি চাকরি করতে না চান পড়ালেখার পাশাপাশি তবে এমন কিছু করুন যা আপনার কোনো একটি সাইডের দক্ষতা বাড়ায়। যেমন ধরুন আপনি নিজের ব্যবসা খুলতে ইচ্ছুক হলে সেই সংক্রান্ত বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করুন। এবং কিছু হলেও পুঁজির ব্যাপারে ভাবতে থাকুন।
.
৩) আপনার যেদিকে দক্ষতা অর্জনের ইচ্ছা সেব্যাপারে কিছু কোর্স করে নিন-
আপনার যেদিকে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার ইচ্ছা সে সম্পর্কিত কোর্স করুন পড়ালেখার পাশাপাশি। অল্প বয়সেই এই কাজটি সম্ভব। কারণ পরবর্তীতে হয়তো আপনার সময় হয়ে উঠবে না অথবা পরে সেই মানসিকতাও থাকবে না নানা চাপে। তাই এই কাজটির প্রতি গুরুত্ব দিন বয়স বিশের পর থেকেই।
.
৪) আলসেমি না করে সময় কাজে লাগান-
ছাত্র জীবনে প্রায় সকলেই আলসেমি করে থাকেন। এটি নতুন কিছু নয়। কিন্তু এই আলসেমিটাকে কিছুটা কমিয়ে নিয়ে কাজের দিকে মনোযোগী হয়ে উঠলে উন্নতি নিজেরই হবে। আলস্য করে যে সময়টুকু পার করেন সেসময়ে আপনি ক্যারিয়ার গঠন ভিত্তিক কোনো কাজ কিংবা জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।
.
৫) বন্ধুরা মিলে একসাথে গঠনমূলক কাজ করুন-
অনেকেই আছেন পড়ালেখার পাশাপাশি বন্ধুরা মিলে ছোট কিছু কাজ করতে থাকেন। একা না পারলে এই ধরণের জিনিসটিও করতে পারেন। বন্ধুরা মিলে অল্প অল্প করে পুঁজি দিয়ে তা কাজে লাগিয়ে দেখতে পারেন। কিংবা নিজেরা যে কাজে দক্ষ সে বিষয়টি কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কোম্পানির ছোট ছোট কাজ করে দেয়ার প্রোজেক্ট হাতে নিতে পারেন। বর্তমানে এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা এই সুবিধা দিয়ে থাকে। দরকার শুধু ইচ্ছা এবং বুদ্ধি খাটানো।
.
৬) একেবারে রোবট হয়ে যাবেন না জীবনকেও উপভোগ করুন-
অনেকে মনে করতে পারেন এতোসব বলে ছাত্রজীবনের মজাই নষ্ট করে দেয়া হচ্ছে। আসলে কিন্তু তা নয়। আপনাকে অনেক কাজ করে কঠিন একটি রুটিন তৈরি করে প্রতিদিন চলতে বলা হচ্ছে না। আপনি আপনার মতো জীবন উপভোগ করুন ঠিকই কিন্তু সেইসাথে বাড়তি কিছু সময় বের করে নিয়ে এইসকল ব্যাপার ভাবুন। কারণ জীবন আপনার।
কপি পোস্ট
.
১) পড়ালেখা শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না-
অনেকে মনে করেন অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে এরপর কাজে যোগ দেবেন। কিন্তু ইদানীং এই পদ্ধতিটি একেবারেই কার্যকর কিছু নয়। কারণ এখন সব কোম্পানিতেই অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মানুষ চেয়ে থাকেন। আপনি যদি পড়ালেখা একেবারে শেষ করে চাকরিতে যোগ দিতে চান আপনাকে এন্ট্রি লেভেল থেকেই শুরু করতে হবে। তাই যদি পড়ালেখার পাশাপাশি কোনো পার্ট টাইম চাকরি অথবা ঘরে বসে কিছু করতে পারেন তবে পড়ালেখা শেষে আপনার রিজুমিতে অভিজ্ঞতার লেবেল লাগাতে পারবেন।
.
২) পড়ালেখার পাশাপাশি নিজের দক্ষতা বাড়াতে কাজ করুন-
যদি চাকরি করতে না চান পড়ালেখার পাশাপাশি তবে এমন কিছু করুন যা আপনার কোনো একটি সাইডের দক্ষতা বাড়ায়। যেমন ধরুন আপনি নিজের ব্যবসা খুলতে ইচ্ছুক হলে সেই সংক্রান্ত বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করুন। এবং কিছু হলেও পুঁজির ব্যাপারে ভাবতে থাকুন।
.
৩) আপনার যেদিকে দক্ষতা অর্জনের ইচ্ছা সেব্যাপারে কিছু কোর্স করে নিন-
আপনার যেদিকে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার ইচ্ছা সে সম্পর্কিত কোর্স করুন পড়ালেখার পাশাপাশি। অল্প বয়সেই এই কাজটি সম্ভব। কারণ পরবর্তীতে হয়তো আপনার সময় হয়ে উঠবে না অথবা পরে সেই মানসিকতাও থাকবে না নানা চাপে। তাই এই কাজটির প্রতি গুরুত্ব দিন বয়স বিশের পর থেকেই।
.
৪) আলসেমি না করে সময় কাজে লাগান-
ছাত্র জীবনে প্রায় সকলেই আলসেমি করে থাকেন। এটি নতুন কিছু নয়। কিন্তু এই আলসেমিটাকে কিছুটা কমিয়ে নিয়ে কাজের দিকে মনোযোগী হয়ে উঠলে উন্নতি নিজেরই হবে। আলস্য করে যে সময়টুকু পার করেন সেসময়ে আপনি ক্যারিয়ার গঠন ভিত্তিক কোনো কাজ কিংবা জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।
.
৫) বন্ধুরা মিলে একসাথে গঠনমূলক কাজ করুন-
অনেকেই আছেন পড়ালেখার পাশাপাশি বন্ধুরা মিলে ছোট কিছু কাজ করতে থাকেন। একা না পারলে এই ধরণের জিনিসটিও করতে পারেন। বন্ধুরা মিলে অল্প অল্প করে পুঁজি দিয়ে তা কাজে লাগিয়ে দেখতে পারেন। কিংবা নিজেরা যে কাজে দক্ষ সে বিষয়টি কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কোম্পানির ছোট ছোট কাজ করে দেয়ার প্রোজেক্ট হাতে নিতে পারেন। বর্তমানে এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা এই সুবিধা দিয়ে থাকে। দরকার শুধু ইচ্ছা এবং বুদ্ধি খাটানো।
.
৬) একেবারে রোবট হয়ে যাবেন না জীবনকেও উপভোগ করুন-
অনেকে মনে করতে পারেন এতোসব বলে ছাত্রজীবনের মজাই নষ্ট করে দেয়া হচ্ছে। আসলে কিন্তু তা নয়। আপনাকে অনেক কাজ করে কঠিন একটি রুটিন তৈরি করে প্রতিদিন চলতে বলা হচ্ছে না। আপনি আপনার মতো জীবন উপভোগ করুন ঠিকই কিন্তু সেইসাথে বাড়তি কিছু সময় বের করে নিয়ে এইসকল ব্যাপার ভাবুন। কারণ জীবন আপনার।
কপি পোস্ট